সূচিপত্র

প্র ব ন্ধ

২০  শহীদুল জহিরের তিনটি গল্পে জাদুবাসত্মবতার

অন্বেষণ l তাশরিক-ই-হাবিব

৩২  নজরম্নলে সর্বেশ্বরবাদী ও বাসত্মববাদী চেতনার

দ্বৈধ এবং অতঃপর l হাবিব আর রহমান

৩৮  বাংলা সাহিত্যের অনালোকিত অধ্যায় l স্বকৃত নোমান

৪৯  আমেরিকায় রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বভারতী l এম এম খায়রম্নল আনাম

প্র তি বে দ ন

৪১ সাংস্কৃতিক উত্থানের আগমনী সংগীত l গোলাম মুসত্মাফা

স্ম র ণ

৩৫  অধ্যাপক মুরশিদ স্মরণে l মন্ময় জাফর

ছো ট গ ল্প

৫২  ফণীন্দ্র l বুলবন ওসমান

৫৬  বাঁশরি আর ওরা l অর্ণব রায়

৬০ দুয়ারে প্রস্ত্তত গাড়ি l আফসানা বেগম

৬৮  ৎ l অরিন্দম বসু

ক বি তা 

৭৩-৮০

দুটি কবিতা (কাঁসর ঘণ্টা, অভূতপূর্ব) l আলোক সরকার/  তৃণে-ছাওয়া আদিম ঠিকানা l আসাদ চৌধুরী/ ভাঙতে যে পারে l পবিত্র মুখোপাধ্যায়/ শব্দ ও উপাধি l সুধীর দত্ত/ এ আমি অন্য কেউ l খালেদ হোসাইন/ জলবতী নারী l মুজিবুল হক কবীর/ দেখা l তানভীর মোকাম্মেল/ দুটি কবিতা l একরাম আলি/ পোশাক l কামরম্নল ইসলাম/ সংশয় l টোকন ঠাকুর/ মমি ও মর্মরিত ধ্বনি l রাহমান ওয়াহিদ/ নিশিজন্ম l নাজমীন মর্তুজা

অ নু বা দ  গ ল্প 

৮২  কিলিমান্জারোর বরফপুঞ্জ l মূল : আর্নেস্ট হেমিংওয়ে/

অনুবাদ : হাসান আজিজুল হক

ম ঞ্চ না ট ক 

১২০ চন্দ্রাবতীর অমর প্রেমগাথা l আবু সাঈদ তুলু

বি দে শি  সা হি ত্য

৯৪  পল বিটি : কৃষ্ণপক্ষের কৃষ্ণাঙ্গ ঔপন্যাসিকের

বুকার জয় l মাসুদুজ্জামান

৯৬  লাতিন কথাসাহিত্যের হুয়ান রম্নলফো l মোজাফ্ফর হোসেন

চি ত্র ক লা

৯৮  ঢাকায় প্রাচ্য ঘরানার চিত্রকলার এক বড় প্রদর্শনী l ইব্রাহিম ফাত্তাহ

১০০ সত্তার গভীরে যে-অসিত্মত্ব l মোবাশ্বির আলম মজুমদার

১০২ প্রকৃতিপ্রেমিকের চিত্রপট l জাহিদ মুসত্মাফা

ভ্র ম ণ

১১৪ সিকিমের ডাকে l জয়মত্ম সরকার

ধা রা বা হি ক  উ প ন্যা স

১০৪ স্মৃতির ছায়াপাত l শাহীন আখতার

১১০ কিস্সা বলেন শেহ্রজাদে l রবিশংকর বল

পা ঠ কে র  প্র তি ক্রি য়া

১২৬ l ভূঁইয়া ইকবাল

বি দে শি  ব ই

১২৩ কবিতায় স্থান, কাল ও দেহ l হাসান ফেরদৌস

ব ই প ত্র

১২৭-১৩৪

বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর/ হাসান হাবিব/ সেলিম মলিস্নক/ অরবিন্দ দাস/ অভিজিৎ দাশগুপ্ত

‘সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মরণে’ চিন্ময় গুহ লিখেছেন বুদ্ধিজীবীর দায় সম্পর্কে। তিনি বলেছেন সুনীলের কথা, জাঁ পল সার্ত্রের কথা, ফিরে গেছেন এমিল জোলার কথায়, রম্যাঁ রল্যাঁর কথায়, আলফ্রেদ দ্রেফুসের কথায়। এই নামের মিছিলে যোগ দিচ্ছেন আনাতোল ফ্রাঁস, এমিল দুক্লো, জুল য়ার্নার, ক্লোদ মনে, মিশেল প্রম্নসত্ম, এমিল দুর্কহাইম। এইসব বুদ্ধিজীবী এক নতুন শক্তির প্রতিনিধি, নতুন স্বপ্ন তাঁদের চোখে, নতুন বাণী তাঁদের কণ্ঠে।

 

সবাইকে অবাক করে দিয়ে এবারে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করলেন গীতিকার ও সংগীতশিল্পী বব ডিলান। নতুন করে জমে উঠল গেয় গানের কথা সাহিত্যরূপে পরিপূর্ণতা লাভ করে কি না। তর্ক চলুক, আমরা আরো একটি কারণে বব ডিলানের সম্মানলাভে আনন্দিত। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে, বাঙালির সংকটকালে, নিজের শিল্প নিয়ে দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন এই শিল্পী। আন্দালিব রাশদী সবিসত্মারে লিখেছেন বব ডিলানকে নিয়ে – তাতে ধরা পড়েছে তাঁর শিল্পগত বৈশিষ্ট্য, ব্যক্তি-পরিচয়ও ফুটে উঠেছে।

 

অংকুর সাহা বলছেন, অভিবাসী মানুষের গল্পই ঝুম্পা লাহিড়ীর কলমে খোলে সবচেয়ে ভালো। অভিবাসী বাঙালি শুধু নয়, তার পরবর্তী প্রজন্মের কথাও তিনি বলেন দক্ষতার সঙ্গে। অবশ্য স্বদেশের পটভূমিকায়ও তিনি লিখেছেন, ভালো লিখেছেন – যেমন নকশাল আমলের কলকাতা নিয়ে, তবু অভিবাসী-জীবনই তাঁর মূল আশ্রয় এবং তার মধ্য দিয়ে তিনি মানবসম্পর্কের চিরকালীন ঘাতপ্রতিঘাতকেই নতুন রূপ দিয়েছেন।