সূচিপত্র

 

প্র ব ন্ধ

২১   পরবাসীর আত্মকথন l মার্টিন কেম্পশেন

২৪   পোয়েট্রি পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গ l সুব্রতকুমার দাস

২৭   আধুনিক কবিতা ও বিষ্ণু দে l মামুনুর রহমান

২৯   মুনীর চৌধুরীর নাটক ও উত্তরপ্রজন্ম l মোহাম্মদ জয়নুদ্দীন

শ্র দ্ধা ঞ্জ লি

৩৩   কালিকাপ্রসাদ : বন্ধু আমার l আশিস গোস্বামী

৩৬   কালিকাপ্রসাদ ভট্টাচার্য্য : পান্থজনের সংগীতসখা l অপূর্ব শর্মা

ছো ট গ ল্প

৪০   শব্দ নদী নন্দিনী l মোহাম্মদ আযাদ

৪৪   চোরাপথ l আশিস গিরি

৪৮   মেঘের আড়ালে ঢাকা ফোন নম্বর l হাসান অরিন্দম

৫২   কালাপানির দিশা l রাজর্ষি দাশ ভৌমিক

৬২   ঘেরাটোপ l অরম্নণ কুমার বিশ্বাস

ক বি তা 

৬৫-৭২

ওঠো, আমার নাওয়ে ওঠো l বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর/ এ আমি অন্য কেউ l খালেদ হোসাইন/ অদাহ্য l শতরূপা সান্যাল/ ভবিতব্যের বেড়া l মাহবুব সাদিক/ চুপ শব্দটি এখানেই পোহায় রোদ l সাজেদুল আউয়াল/ ঈশ্বরী স্মরণে l সুরজিৎ দাশগুপ্ত/ বৈশাখ l মারম্নফুল ইসলাম/ জীবন আসলে এরকমই l শামস আল মমীন/ এক তরবারির সঙ্গে l রেজাউদ্দিন স্টালিন/ যেখানে হলো না যাওয়া l আহমেদ মুনির/ সুখ আর অসুখের গল্প l স্বাতী চক্রবর্তী/ প্রেম l নওশাদ জামিল/ অকবিতা l পলাশ দত্ত/ এক নগরের অসভ্য ইতিহাস l শারমিন সুলতানা রীনা

অ নু বা দ  ক বি তা

৭৩ সিমিন বেহবাহানির কয়েকটি কবিতা l মঈনুস সুলতান

সা ক্ষা ৎ কা র

৮০ বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর সঙ্গে l শুভদীপ মৈত্র

অ নু বা দ  গ ল্প

৮৫ একটি কবিতার গল্প l মূল : চন্দ্রিকা বালান/ অনুবাদ : সম্পদ বড়ুয়া

চি ত্র ক লা

৮৯ শিল্পযাত্রার কীর্তিমান এগারো l মোবাশ্বির আলম মজুমদার

৯২ বিমূর্ত ছবির কবি l ইব্রাহিম ফাত্তাহ্

৯৫ শিল্পীর ভুবন ও রূঢ়-সমকাল l জাহিদ মুসত্মাফা

৯৭ ক্যামিই ক্লদেল : নিঃসঙ্গ যন্ত্রণার মুখ l অমিতাভ মৈত্র

স ং গী ত

১০৩ গানে তাঁর ইন্দ্রধনু l স্বপন সোম

ধা রা বা হি ক  উ প ন্যা স

১০৬ স্মৃতির ছায়াপাত l শাহীন আখতার

১১৪ কিস্সা বলেন শেহ্রজাদে l রবিশংকর বল

ম ঞ্চ না ট ক

১১৯ নূরলদীনের ডাক যেন আবার ধ্বনিত হয় l আবু সাঈদ তুলু

বিদেশি বই

১২৩ জর্জ অরওয়েলের ১৯৮৪ আবার প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে l হাসান ফেরদৌস

ব ই প ত্র

১২৮-১৩৬

পিয়াস মজিদ/ সুব্রত বড়ুয়া/ জুলফিকার মতিন/ অমর মিত্র/ হামীম কামরম্নল হক

 

হাইলাইট

প্রযুক্তির সর্বগ্রাসী থাবা সাহিত্যকে একেবারে হটিয়ে দেবে কি না, সে-প্রশ্ন আজকাল প্রায়শ উচ্চারিত হয়। সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী ‘সাহিত্যের দায়’ রচনাটি শুরম্ন করেছেন এই প্রশ্নটির উলেস্নখ করেই। সাহিত্যপাঠ যে মানবজীবনে আনন্দ আহরণের একটি বিসত্মৃত ও গভীর উপায়, তার নাতিদীর্ঘ বর্ণনায় তিনি বিশ্বসাহিত্যের সংক্ষিপ্ত পরিক্রমাও সম্ভব করেন এই রচনায়। জীবনের সঙ্গে সাহিত্যের সংযোগ ঘটানোর কথাই বলেন তিনি। আর সে-কথা বলার জন্য নানা বিবৃতি ও বিশেস্নষণ উপস্থাপিত হয়েছে তাঁর লেখায়, যা গভীরভাবে আস্বাদ্য রচনার প্রসাদগুণে।

১১

রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে, রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে আলোচনার পরিমাণ কম নয়। এসব আলোচনায় নানা প্রসঙ্গ বর্ণিত হয়েছে দীর্ঘকাল ধরে। তবু তার সমাপ্তি ঘটেনি। সনৎকুমার সাহা তাতে যোগ করেছেন রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে তাঁর নিজের বিবেচনা ও ভাবনাটুকু। তবে রবীন্দ্রনাথের সব গান নয়, স্বদেশ পর্যায়ের গান নিয়ে। তাঁর লক্ষ্য – ‘রবীন্দ্রনাথের স্বদেশ-ভাবনা কখন কোথায় কীভাবে ফুটে উঠেছে, তাতে তাঁর ভাব-কল্পনা কেমন আলোড়িত হয়েছে’ তা বোঝার চেষ্টা করা। এই চেষ্টার সঙ্গে একাত্ম হওয়ার প্রয়াস পাঠকও নিশ্চয় করতে পারেন।

১৭

ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে বঙ্কিমচন্দ্রের প্রথম ও একমাত্র সাক্ষাৎ ঘটে ১৮৮৪ সালের ৬ ডিসেম্বর তখনকার তরম্নণ ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট অধরলাল সেনের বেনিয়াটোলার বাড়িতে। তাঁর আগ্রহ ও আমন্ত্রণেই বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ঠাকুর
রামকৃষ্ণের সঙ্গে সাক্ষাতের উদ্দেশ্যে সেখানে গিয়েছিলেন। এই সাক্ষাৎকালে বঙ্কিমচন্দ্র ছদ্মশেস্নষ সহকারে কিছু কথা বলেছিলেন। ঠাকুর রামকৃষ্ণের মধ্যে তার কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল এবং তিনি কী বলেছিলেন, তার বিবরণ রয়েছে আশীষ লাহিড়ীর এই লেখাটিতে। সে-যুগের এই দুই যুগন্ধর মানুষ সম্পর্কে জানার সুযোগ পাওয়া যাবে এই নিবন্ধটি থেকে নিঃসন্দেহে।