প্র ব ন্ধ
রবীন্দ্রজীবনের অনুজ্জ্বল অঞ্চল আবদুশ শাকুর
সীমার মাঝে অসীম তুমি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
রোকেয়ার অপ্রকাশিত-অগ্রন্থিত চিঠিপত্র ও
রচনার সন্ধানে আবুল আহসান চৌধুরী
অনুরাগের রবিশঙ্কর শঙ্করলাল ভট্টাচার্য
দৃশ্যকলার বিশ্বায়ন : বৈশ্বিকতা ও স্থানিকতা আবুল মনসুর
নন্দলালের চিঠির ছবি সুশোভন অধিকারী
‘তোমারি ঝরনাতলার নির্জনে’ সুধীর চন্দ
চিত্তরঞ্জন দাশ ও বাংলা সাহিত্য মোরশেদ শফিউল হাসান
রবীন্দ্রনাথ ও জাপান মনজুরুল হক
অপ্রকাশিত পত্রগুচ্ছ ভূঁইয়া ইকবাল
আমাদের বেড়ে ওঠার কাল আহমাদ মোস্তফা কামাল
মুসলিম স্বাতন্ত্র্যচেতনা, এস. ওয়াজেদ আলি
ও নজরুল ইসলাম হাবিব রহমান
অপ্রকাশিত জীবনানন্দ দাশ
অ নু বা দ ক বি তা
সেই নারী : এই শিল্পী মাইকেল এঞ্জেলো
বাংলায় রূপান্তর : সৈয়দ শামসুল হক
ছো ট গ ল্প
বিপ্লবের শ্বেতপত্র আবুবকর সিদ্দিক
একটি দুরন্ত বিষয় কার্তিক লাহিড়ী
সালিশের মানুষ হাসনাত আবদুল হাই
বিসর্জন আনোয়ারা সৈয়দ হক
সন্ধিক্ষণ সেলিনা হোসেন
কলকাতার কাক বুলবন ওসমান
অনুরক্ত তমাশা রেজাউর রহমান
১৯৫৩ আনিসুল হক
গোশত পাপড়ি রহমান
থুতু হরিশংকর জলদাস
দ্বন্দ্বের মাঝখানে প্রশান্ত মৃধা
হরিণের মাংস আহমেদ মুনির
ডিপফ্রিজে মুণ্ডুটা কার আন্দালিব রাশদী
মাংস বদরুন নাহার
নষ্ট সময় পারভেজ হোসেন
নিশিরঙ্গিণী স্বকৃত নোমান
যে-শহরে এখন শেষরাত নুরুল করিম নাসিম
ক বি তা
১২৯-১৪৪
দুটি কবিতা (শোক, ঋণ) শঙ্খ ঘোষ/ রঙ্গ-বিভঙ্গ আলোক সরকার/ তিনটি কবিতা (তোমার শরীর, পুরাকালে যেমন হতো, ঈশ্বর নিজেই একা) বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর/ দুটি কবিতা (সুদীপ্তের একতারাটা, ভাষাঞ্চল) অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত/ হেমন্তসন্ধ্যা কাইয়ুম চৌধুরী/ সাতাশিটা বছর পার ক’রে দিয়ে আমার বাবা ভূমেন্দ্র গুহ/ ভেবে নাও উৎপলকুমার বসু/ শীতের রাতে অরুণাভ সরকার/ চারটি কবিতা (সন্দ্বীপের চরে, স্বপ্নবিজ্ঞান, আদি আর বর্তমান, যদি জাগ্রত না হয় ঈশ্বরী) মহাদেব সাহা/ জাগরণ মোহাম্মদ রফিক/ নার্গিস মুহম্মদ নূরুল হুদা/ সেই যে পথের শুরু রবিউল হুসাইন/ ভিতরের জোর বীথি চট্টোপাধ্যায়/সতেজ-উত্থান বায়তুল্লাহ্ কাদেরী/ রুদ্রপলাশ মারুফুল ইসলাম/ লাল মৃত্যু হাবীবুল্লাহ সিরাজী/ তোর নামে পাখি পাঠালাম হারিসুল হক/ সুইসাইড নোট শিহাব সরকার/ কাঁদো পাখি শ্যামলকান্তি দাশ/ সোজার্ন খোন্দকার আশরাফ হোসেন/ আলোহাসির প্রতিধ্বনি ইকবাল আজিজ/ সুন্দরবনে আলতাফ হোসেন/সেই সন্ধ্যাবেলা চঞ্চল শাহরিয়ার
২৫৭-২৬৪
আমার সকল ইন্দ্রিয় অপরাধী খালেদ হোসাইন/ নগ্নতা ফরিদ আহমদ দুলাল বিলাপ/ হাফিজ রশিদ খান শব-মঞ্চের উপর হেনরী স্বপন/ মিলনের দ্বন্দ্ব টোকন ঠাকুর/ ভাষা শুভাশিস সিনহা/ অন্ধকারের রবীন্দ্রনাথ বিশ্বজিৎ চৌধুরী/ ব্যক্ত কিংবা অব্যক্ত জীবনানন্দ ওবায়েদ আকাশ/ পদচিহ্ন শেলী নাজ/ বদলে যায় পথের প্রকৃতি মাহমুদ কামাল/ ও আমার মেয়ে জরিনা আখতার/ মৃত চাঁদ সুহিতা সুলতানা/ বনপরির উড়াল সেলিম মাহমুদ/ নিঃসুর পিয়াস মজিদ
সা ক্ষা ৎ কা র
৮২ আমাদের ভবিষ্যৎ : তপন রায়চৌধুরীর সাক্ষাৎকার সুশীল সাহা
৩৩১ ‘ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত প্রথম বাংলা ভাষার প্রশ্নটি
তুলেছিলেন’ শ্যামল চন্দ
স্মৃ তি
১২১ ফেলে আসা মাটি : জলপাইগুড়ি সুরজিৎ দাশগুপ্ত
ভ্র ম ণ
২৬৫ কিন্নরীদের দেশে কানাই কুণ্ডু
উ প ন্যা স
১৪৬ নিখোঁজ হাসান আজিজুল হক
২০২ আমাদের টৌন জল্পেশগুড়ি ও তার লোকজন দেবেশ রায়
২২২ খাকি চত্বরের খোয়ারি শাহাদুজ্জামান
১১
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী লিখেছেন তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে। তাঁর সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে নয়, তাঁর অন্তরের মানবসত্তার বিষয়ে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে তাঁর সহজ যোগাযোগের কথা বলেছেন, বলেছেন পরের দুঃখে তাঁর কাতরতার কথা। মানুষ তারাশঙ্করের অনবদ্য এক পরিচয় ফুটে উঠেছে এখানে।
৪৫
অমর্ত্য সেনের বিখ্যাত বইটি অবলম্বন করে সনৎকুমার সাহা লিখেছেন বিশ্বখ্যাত এই অর্থনীতিবিদের ন্যায়-ভাবনার কথা। তাঁর আগেও অনেকে এ-বিষয়ে চিন্তা করেছেন। সেসবের সঙ্গে অমর্ত্য সেনের মিল-অমিলের দিকটাও আলোচিত হয়েছে এ-লেখায়। কেন এই বইটি আমাদের ভাবনার জগৎকে একেবারে ঢেলে সাজায়, তার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন লেখক।
৮৫
একুশে ফেব্র“য়ারি-উপলক্ষে আবুল মোমেন লিখেছেন কীভাবে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি পৌঁছে গেল বাংলাদেশ রাষ্ট্র গড়ার সংগ্রামে। দিনটিকে তিনি দেখেছেন বাঙালির বাঙালি হওয়ার সোপান হিসেবে। তারপরও, তাঁর মনে হয়, ভাবে ও ভাষায় বাঙালি হয়ে উঠতে অনেকটা পথ যেতে হবে আমাদের। বাঁচার আনন্দ ও সার্থকতা পেতে হলে চলতে হবে সে-পথেই।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.