ঃ তে দুঃখ
শাহাদুজ্জামান
প্রকাশক :
শ্রাবণ প্রকাশনী
মূল্য : ৮০ টাকা।
না উপন্যাস, না প্রবন্ধ, না ছোটগল্পের বই- শাহাদুজ্জামানের ্লঃ তে দুঃখশ্কে নিয়ে এমন ভাবনা জাগে। প্রচ্ছদে বিজ্ঞাপিত হয়েছে এই বই ্লএক অন্যমনস্ক তরুণের অভিনব ব্যক্তিগত বর্ণমালাশ্- ভেতরে ্লঅশ্ দিয়ে শুরু ্লঃশ্ দিয়ে শেষ। প্রতি বর্ণের জন্য এক পৃষ্ঠা বরাদ্দ এবং ওই এক পৃষ্ঠায় বরাদ্দকৃত বর্ণের জন্যে নির্বাচিত শব্দটি দিয়ে (্লঅশ্ থেকে শুরু হয়েছে) ব্যক্তির ভাবনালোকে সমাজসভ্যতাকে ছোঁয়ার চেষ্টা। বর্গভুজ লেখা না হোক ্লফিকশনঞ্চ তথা ্লকথাসাহিত্যবর্তীশ্ হিসেবে এই বইটিকে ধরে নিতে হয় এবং এর চরিত্র-ঘটনা এই অর্থে ্লফিকশিয়াসঞ্চ-ই হবার কথা। কিন্ত্ত এই বইয়ে চরিত্র-ঘটনার কোনো ধারাক্রম নেই। ্লঅশ্ বর্ণে নির্বাচিত ্লঅন্যমনস্কতাশ্য় এলো মেসে থাকা, টিউশনি করা, শফিকের বর্তমান জীবনের কথা আর অনেক পরের ্লশঞ্চ বর্ণের জন্য নির্বাচিত শব্দ শৈশবে আসে তার ছোটবেলার কথা-এভাবেই ্লভশ্ বর্ণে নির্বাচিত ্লভালোবাসাশ্ শব্দে জানা হয় তার ভালোলাগা রুবিনা নামের একটি মেয়ের কথা। বর্ণে বর্ণে নির্বাচিত শব্দের খোলস ভেঙে জীবনের নানান প্রেক্ষিত নিয়ে প্রবন্ধের ভঙ্গিতেই যেন আলোচনা করেন লেখক। আলোচনার চেয়েও বরং বলা উচিত নাড়াচাড়া করে দেখেন। একই শব্দকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ব্যক্তিজীবন, রাষ্ট্রজীবন, শ্রেণি-বিভক্ত জীবনভাবনা স্পর্শ করেন, আবার বিভিন্ন শব্দের একই তাৎপর্য খুঁজে পান। কোথাও দুর্বোধ্য ধাঁধাময় হয়ে, কোথাওবা একেবারেই সরলতা কী বাল্যখিল্যতার রং নিয়ে দারুণ কৌতুকময়তায় খেলতে থাকেন লেখক। কিন্ত্ত উপরোক্ত সবকিছু ্লমনে হচ্ছেঞ্চর পর্যায়মাত্র।
্লঃ তে দুঃখেশ্র বর্র্গ নির্ণয় করতে গেলে একটু মুশকিলে পড়তেই হবে, কিন্ত্ত বর্গ নির্ণয় করা বা তা নিশ্চিত করা কোনো সাহিত্যকর্মের মূল বিবেচনা হতে পারে না। যে কোনো কাঠামোতে ফেলে অতি সরল একটি গল্প বলা, সাথে কিছু বিক্ষিপ্ত পরিস্থিতিতে চরিত্রের দু একটি আচার-আচরণ-্লঃ তে দুঃখশ্-যেন এমনি ভঙ্গিতেই লেখা। তবে শাহাদুজ্জামানের কৃতিত্ব হলো তিনি প্রথমেই পাঠককে ধাঁধায় ফেলে দেন। বইটির নামে, প্রচ্ছদে যে ভঙ্গিতে ্লঃ তে দুঃখশ্ লেখা তাতেও চোখ ও বুদ্ধির ধাঁধিয়ে যাওয়ার ব্যাপার ঘটে। পাঠ শেষ না করা পর্যন্ত বইটির বাহ্যিক ফ্যাশনের সাথে ভেতরের স্টাইলের স্বরূপটাতেও ধাঁধার মতো থাকে।
পাঠকের জন্যে এই ধাঁধারই ক্রমবিস্তার ঘটে প্রত্যেকটি পৃষ্ঠায়। তিনি কি শফিক নামের ্লএক অন্যমনস্ক তরুণের অভিনব ব্যক্তিগত বর্ণমালাশ্ পড়ছেন না জ্ঞবাণী চিরন্তনীঞ্চ পড়ছেন বুঝতে পারবেন না। বুঝতেও পারবেন না বর্ণ থেকে নির্বাচিত শব্দ, শব্দ থেকে তৈরি সাদৃশ্যপূর্ণ বাণী এবং বাণীতে ধারণ করা কোনো ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট – পড়তে পড়তে একে জ্ঞকোষগ্রন্থঞ্চ বলেও মনে হতে পারে। কিন্ত্ত ধাঁধার আরো সাধারণ রূপ আছে কাহিনীর সরলতায়। পুরো বই পড়েও মনে হবে তিনি কিছুই পড়েননি। বর্ণমালা যদি পড়েন তো শফিকের জন্য লেখকের নির্বাচিত বর্ণমালার সূত্রে আদতে নিজেকে নিজের অভিধানে খুঁজে ফেরা হয়। তবু বর্ণমালার কথা যদি ধরি তবে এই বই যেন না ছোটদের না বড়দের। বড়দের যদিও হয় তবে এটুকুই যে এইভাবে প্রবন্ধের মতো উপন্যাসবর্তী লেখা, উপন্যাসের মতো প্রবন্ধবর্তী লেখা যায়। সবমিলিয়ে কথাসাহিত্যকে নাড়িয়ে দিয়ে লেখাকে কথাসাহিত্যবর্তী করে তোলা যায়। কিন্ত্ত ধীরে ধীরে সবকিছু পরিষ্কার হয়ে উঠতে থাকলে লেখকের কৌশলটির সামনে পরাজিত পাঠকের মতো দাঁড়িয়ে থাকা ছাড়া উপায় থাকে না। কারণ তিনি পাঠককে এই বইয়ে ৫৪ পৃষ্ঠা পাঠ করিয়ে কিছু বিভ্রম ছাড়া আর কিছু দেননি। ্ললেখক দেননিশ্ বলার চেয়ে বলা উচিত ্লপাঠক পাননিশ্। আর কীভাবেই বা পাবেন – কোনো কিছুই এতে দানা বাঁধেনি। না ক্রমপ্রসার ঘটল কাহিনী-চরিত্রের না স্থির হলো কোনো দার্শনিক-প্রতীতি। অথচ পাঠ শুরু করা মাত্র হেসে-খেলে পড়ার মতো বইটি একসময় শেষ হয়ে যায়। যেন ছোট ছোট কথিকাই পাঠ করা হলো, কিছুক্ষণ সময় কাটল, ক্ষণে বিনোদনও পাওয়া হলো, দু-এক স্থানে নাড়া পড়ল চিন্তায়, তারপরে ধীরে ধীরে হালকা হতে হতে মিলিয়ে গেল সব। পাঠককে কিছু না দিয়েই বইটি পড়িয়ে আনার যে কৌশল শাহাদুজ্জামান অবলম্বন করেছেন তার মূলে আছে বইটির অদ্ভুত কাঠামোটি। এভাবে বই হতে পারে বা ্লএই বই আদতে কী
ধরনেরশ্ স্পর্শমাত্রই পাঠকের ভেতরে আগ্রহের সঞ্চার, অথবা ঠিক উলটোটা- ্লএ কেমন বিদঘুটে বইশ্ বলে প্রত্যাখ্যান-এই দুইয়ের ঝুঁকিও শাহাদুজ্জামান নিয়েছেন এবং ঝুঁকি নিয়ে একদিক থেকে লাভবানও হয়েছেন। ্লঝুঁকিতে সাফল্য দেয় উঁকিশ্ বা ্লঝুঁকিতে লাভশ্-প্রবাদেও এমনটা বলে।
শাহাদুজ্জামানের লেখক-জীবনবৃত্তান্তে এই বইটি কীভাবে চিহ্কিত হবে, কী তা যে ভাবেই হোক- অভিনব কায়দায় লেখা একটি গ্রন্থের লেখক হিসেবে তিনি একটি মাত্রা অর্জন করেন। মাত্রার ভেতরে আছে তার দায়বদ্ধতার গোপন অস্তিত্ব। দেশ-মানুষের সাথে এই সময়ের সংশ্লেষে শব্দের খোলসমুক্ত করে তিনি ইতিহাসকেও সমকালে এনে বিচার করতে চেয়েছেন। চেয়েছেন বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতির শ্রেয় প্রবাহের কথা পাঠককে মনে করিয়ে দিতে। কিন্ত্ত পাঠক তার এই বইয়ের ্লবাণী চিরন্তনীশ্ মার্কা লাইনগুলো থেকে ঈষৎ ্লজ্ঞানশ্ লাভ করলেও সেই ্লজ্ঞানশ্ ্লকাজে না লাগা জ্ঞানেশ্র দিকেই যাত্রা করে। নির্ভার মনের পাঠকের জন্যে এই বই যেমন নির্ভার আবার অপেক্ষকৃত ভাবুক মনের পাঠকের জন্যে এই বই হয়ে উঠতে পারে ভাবনার দুয়ার। ্লশব্দশ্র মাত্রা কারো কারো জন্য উন্মোচিত করতে পারে একেবারে নতুন আগামীকে, শব্দের শক্তিকে অনুভব করে পাঠক একটি শব্দেই হয়তো নির্মাণ করতে পারেন জীবনের পুরো যাপন-পদ্ধতিটিকে। ্লবশ্ তে লেখক রাখেন ্লবন্ধুত্বশ্, পাঠক নিজের জন্য নিতে পারে ্লবিশ্বাসশ্- যে বিশ্বাসের সাথে আত্মার সংযোগ ঘটিয়ে গড়ল ্লআত্মবিশ্বাস এবং আত্মবিশ্বাসকেই করে তুলল নিজের জীবনের একমাত্র ও চূড়ান্ত দর্শন। কিন্ত্ত লেখক শাহাদুজ্জামানের ্লঃ তে দুঃখশ্ জুড়ে স্বয়ং এক আত্মবিশ্বাসহীন পরিস্থিতি ত্র্কিয়াশীল। শফিক তো ছায়ামাত্র; আর বিশ্বাস-অবিশ্বাসের কথা তো পরে আসে, কিন্ত্ত শফিককে অবলম্বন করে শব্দকে, বাণীকে অবলম্বন করে যে লোকটির প্রবল উপস্থিতি-তিনিই তো কোনো বিশ্বাসের সঞ্চার করতে পারেননি। তার চেয়ে এখানে ওখানে নস্টালজিক পরিস্থিতি নির্মাণ করেছেন। সেখানে ্লকম্যুনিজমশ্ ্লমুক্তিযুদ্ধশ্, ্ললেখালেখিশ্- সবকিছু নস্টালজিকতায় পর্যবসিত হয়ে যায়। যেমন-্লবাণিজ্যশ্, ্লণশ্-র জন্য নির্বাচিত শব্দের পৃষ্ঠাটি পড়া হোক- ্লবাণিজ্যের দুই ভাই লাভ আর ক্ষতি। ক্ষতির ভাইটি ঘর বানালো আমাদের পাড়ায়। শনৈ শনৈ জৌলুস বাড়লো ম্যানচেস্টারের, হতশ্রী হলো ঢাকা। ইতিহাসের নাড়িস্পন্দন মেপেই তিনি চলে আসেন বর্তমানে-্লযদিও অবশ্য এক ধরনের খোড়া ক্লীব বাণিজ্যের মহোৎসব এখনো চলছে এ শহরে। ফড়িয়া বাণিজ্য। দোকান সাজানোর বাণিজ্য। দূর দূর দেশের বানানো জিনিস কেবল দোকানে সাজিয়ে বিত্র্কি করার বাণিজ্য। সারি সারি দোকান, দোকানের শহর। দোকানের ভেতরই জীবন। ওখানেই কাঞ্ঝিজত মোক্ষলাভ। বনে বাঘ নেই দোকানে বাঘের ছবি।ঞ্চ এতে বর্তমান নিষ্ঠুর কাব্যিকতা নিয়ে উদ্ভাসিত হয় কিন্ত্ত ্লগদ্যর যে প্রবল বাস্তবতাশ্ তা আবছা হয়ে পড়ে।
কাব্যিকতা আছে এই রচনার বহু স্থানে। উপমা-উৎপ্রেক্ষার ছড়াছড়ি আছে। তিনি লেখেন, ্লএকটা বই লেখা, একটা পিরামিড বানানোর মতোই জটিল, আশ্চর্য কাজ। আর সে বই পিরামিডের মতোই অসাড়। একাকী পড়ে থাকে মরুভূমিতে। শিয়ালে ওর গায়ে প্রশ্রাব করে, গিরগিটি ওঠে ওর দেয়াল বেয়ে।শ্ কথাগুলো এখানে বলাচ্ছেন আতিকের কণ্ঠ দিয়ে, কিন্ত্ত এ রচনায় কী আতিক, কী শফিক, কী রুবিনা, কী মাহবুব ভাই সব ভোজবাজির মতো, আসে, এসেই মিলিয়ে যায়। তার বদলে লেখকের একনায়কতন্ত্র প্রবল হয়ে ওঠে। তাই রচনার বর্গহীনতা, প্রগতিহীনতার সাথে এখানের চরিত্রগুলোর অবয়বহীনতা একেবারে সমান্তরালে চলতে থাকে। শরীর না থাকার মতোই চরিত্রগুলোর কোনো জৈবিকবোধ নেই, রিরংসা-ভোগলালসা-যৌনতা যা-ই বলি না কেন আধুনিক সাহিত্যের কথিত এই মাত্রাগুলো ্লঃ তে দুঃখশ্-এ অনুপস্থিত। ফলে জীবনও খ-িত। অবশ্য এগুলো অনিবার্য ছিলও না এখানে। কিন্ত্ত যে প্রচেষ্টা নিয়ে থাকেন একজন গদ্যলেখক, তাতে জীবন সামগ্রিকতায় উপস্থাপিত হওয়ার কথা। একজন বিখ্যাত লেখক লিখেছিলেন, যিনি মূলত ঔপন্যাসিক, ্লআমি একজন মানুষ এবং প্রাণবন্ত জীবনের অধিকারী। এই জন্যেই যে আমি একজন ঔপন্যাসিক এবং একজন সাধুসন্ত, বিজ্ঞানী, দার্শনিক এবং কবি – যারা প্রত্যেকেই জীবন্ত মানুষের আলাদা আলাদা বিষয়ে একেকজন ্লগ্রেট মাস্টারশ্ তারা কেউই কিন্ত্ত মানুষকে সম্পূর্ণত এবং অনুপুঙ্খভাবে পান না বা আয়ত্তে কী বিবেচনায় আনেন না, আমি তাই তাদের তুলনায় নিজেকে জ্ঞসুপিরিয়রঞ্চ মনে করি…। একমাত্র উপন্যাসেই সমস্ত অস্তিত্বময় বিষয়গুলোর অনুপুঙ্খ কিন্ত্ত সামগ্রিকতায় সংশ্লেষ-বিশ্লেষ ঘটানো যায়।শ্ ঔপন্যাসিকের এই কথার সাথে তাল মিলিয়ে একজন বিখ্যাত প্রাবন্ধিক লিখেছিলেন, ্লপ্রবন্ধও সেই একই কাজ করে, কিন্ত্ত একটি প্রবন্ধে মানুষকে পাওয়া সম্ভব নয়। কিন্ত্ত প্রবন্ধগুলো যখন একত্রিত হয়, প্রাবন্ধিকও ঔপন্যাসিকোচিত কাজটি করে থাকেন, তখন তা বোঝা যায়। মোদ্দা কথা, একটি মানুষের জীবনকে সামগ্রিক বিবেচনায় পাঠ করার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, যে কারণেই কথাসাহিত্য করা, জীবনকে বিম্বিত করা। কিন্ত্ত ্লঃ তে দুঃখশ্ কেবল বিচ্ছিন্ন কিছু ভাবনাকে বিম্বিত করে। লেখকেরও দায় সেই সীমাবদ্ধ ভাবনায় বাঁধা পড়ে থাকে। ফলে ফর্মহীন নতুন ফর্মের ঢং, নববিন্যাসের চমক- এই বইতে থাকা সবকিছু ধীরে ধীরে ঝাপসা হয়ে যেতে থাকে। হয়তো লেখকের ইচ্ছাও তা-ই ছিল। কিন্ত্ত কিছু নির্মাণ না করেই পাঠকের সামনে নির্মাণকৌশলের আরেকটি পথ বাতলে দেবেন এবং এই দেওয়াটুকুতেই সমাপ্তি ঘটবে তার এই রচনার। ছকে বাঁধা কাজের সীমা ছকেই বাঁধা পড়ে, ফলে সৃজনশীল ভাবনা বাধাগ্রস্ত হয়। সৃজনশীল কাজের ভেতর দিয়ে একটা মুক্তির নিশ্বাস, একটি বাঁধভাঙা চেতনার উন্মেষ ঘটেছে, যে কোনো বড় তথা মহান লেখার ভেতর যে গুণাবলি থাকে সেদিক থেকে ্লঃ তে দুঃখশ্ অনেক দূরবর্তী। কয়েক বছর আগে নোবেল পাওয়া একজন লেখক, তিনি একটি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ্লআমাদের কালের উপন্যাসে বুদ্ধিমত্তা-কলাকৌশল যথেষ্টই, কিন্ত্ত এগুলোর টিকে থাকার সম্ভাবনা কম। আর আমরা তো দেখছি, জীবনের সমস্ত উপাদান এখন ্লওয়ান টাইম ইউজেশ্র জন্যে। আর সাহিত্যের ভেতরে জনপ্রিয় ধারার সাহিত্যে এই ্লএকবারের জন্যে ব্যবহূতশ্ বিষয়টি আছে- যেটা সৃজনশীল ধারায় ছিল না, কিন্ত্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, ইদানীং সৃজনশীল ধারার বহু লেখকের সাহিত্যপ্রচেষ্টা তাদের ্লনিজের গুণেইশ্ টিকে থাকার গুণাবলি হারিয়ে ফেলছে। সাহিত্যের স্টাইলের পরিবর্তনে সেখানে ্লফ্যাশনশ্ জায়গা করে নিচ্ছে। ্লঃ তে দুঃখশ্ রচনা করে শাহাদুজ্জামান কি নিজের লেখালেখির ক্ষেত্রে সেই পথটিরই উন্মোচন ঘটালেন?
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.