কালি ও কলম, শ্রাবণ ১৪২৬, ষোড়শ বর্ষ ষষ্ঠ সংখ্যায় ‘মুখোমুখি তরুণ মজুমদার’ শীর্ষক লেখাটি পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার তরুণ মজুমদারকে জানার একটি প্রয়াস বলে ধারণা করি। সুশীল সাহা ও শৌভিক মুখোপাধ্যায়ের নেওয়া সাক্ষাৎকারভিত্তিক লেখাটি নিঃসন্দেহে আমার মতো অনেক পাঠকের, যাঁরা তরুণ মজুমদার সম্পর্কে অজ্ঞ কিন্তু সিনেমাভক্ত, তাঁদের কাছে একজন গুণী চলচ্চিত্র-পরিচালকের ভূত-বর্তমান হালচাল উন্মুক্ত করেছে।
অনেক পরিশ্রম ও কণ্টকাকীর্ণ পথ পেরিয়ে আজকের অবস্থানে পৌঁছেছেন তরুণ মজুমদার। তাঁর পলাতক, আলোর পিপাসার মতো বিখ্যাত সব চলচ্চিত্র মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। তাই লেখার শুরুতেই তরুণ মজুমদার সম্পর্কে সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীদ্বয়ের যুক্তি, ‘যেহেতু তিনি কালকে তাঁর কৃতকর্ম দিয়ে জয় করেছেন, সেহেতু সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, তপন সিংহ, অজয় কর ও অসিত সেনের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর নামটিও বিশেষ শ্রদ্ধার সঙ্গে উল্লেখ্য।’ লেখাটি পড়ার পর আমারও অভিমত তাই।
সুন্দর এ-লেখা পত্রস্থ করার জন্য, এবং চলচ্চিত্রভক্তদের কাছে, যাঁরা বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের, তরুণ মজুমদারকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য কালি ও কলমকে সাধুবাদ জানাই। দীপ, মায়াকানন, ঢাকা।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.