চাঁদের বুড়িটাই নাচছিল

হেনরী স্বপন

 

কীটনাশকের ভয়ে ছিটিয়ে রেখেছি, কাঠের অসুখে আঁশ হবে…

বার্নিশের ঝলমলে তারপিন –

শিউলি রঙের চিৎকার ছড়ালে, গাছের খোরলে কাঠঠোকরার,

পড়ে থাকা বীর্য ঠোকড়াচ্ছে কেউ আদিম গুহামানব –

সিগন্যাল বাতির আলোয় হলুদ শর্ষেক্ষেতের মতোন…

রাজনীতির পোশাক পরছে না কেউ।

 

দেবতারা হাঁটছে পবিত্র মানুষের সরোবরে ফোটা;

শ্বেতবর্ণ কৃঞ্চবর্ণ বন্ধুতার ভেদাভেদ,

কখনো কুকুর শেয়ালের দলে

বেরোচ্ছে ধোঁয়ায় পরিবেশ নষ্ট, হাইড্রোল ইঞ্জিনের মবিলের মতো –

 

শ্মশানের চুলিস্নতে ভাতের হাঁড়িভর্তি বুদ্বুদের বেদনা ফুটছে!

রয়ানীর উৎসবে লকলকে মনসার ক্রোধ…

 

গরাদের শাড়ি পরা চাঁদের বুড়িটা নাচছিল বেশ…।