শিউল মনজুর
বুকের ভিতর যে বেদনাগুচ্ছ পাথরের মতো ভারী হয়ে বসে থাকে নীরবে, তা মাঝে মধ্যে ধ্বনির কারুকাজে পঙ্ক্তিমালায় ছড়িয়ে পড়ে চোখের জলে। মাঝেমধ্যে মনে হয় এইসব বেদনা নিয়ে যেন ছেলেখেলা করেন স্বয়ং বিধাতা। বুকের ভিতর এই বেদনা যখন চাপা দেয় ভারী পাথর, তখন দেখি মনিষা হাসতে হাসতে উড়ে যাচ্ছে বাতাসের বেগে। নাটাই ঘুড়িও পারে না, পারে না নদীর জল, এমনকি পারে না মুহূর্তের দিক পরিবর্তন করা চড়ুই পাখিও – সবাই হেরে যায় মনিষার কাছে।
মনিষার ছেলেখেলার সাথে আমিও যে হেরে গেছি সেই কবে…!
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.