প্র ব ন্ধ
আবুবকর সিদ্দিক : বহুমুখী প্রতিভার প্রতিভূ মোহাম্মাদ জয়নুদ্দীন
কামরুল হাসানের প্রচ্ছদচিত্রের অন্বেষণে : একটি জরিপ (উৎসর্গ : মুহাম্মদ জাহাঙ্গীরের স্মৃতিতে) ভূঁইয়া ইকবাল
ছো ট গ ল্প
অন্ধ্রের অপ্সরা বুলবন ওসমান
কায়েম মোল্লার ঘর শৈলেন সরকার
গুজবের গ্যাঁড়া মঈন শেখ
গৃহযুদ্ধের বিবরণ সৌরভ চক্রবর্তী
অ নু বাদ গ ল্প
হলুদ কুকুর/ মূল : ইনতেজার হুসেইন অনুবাদ : সালেহ ফুয়াদ
ক বি তা
হেমন্তের বিষাদ পদ্য : ভূজপুর ফারুক আলমগীর/ আজ ভোরে গৌতম হাজরা/ ক্যাসান্দ্রা তানভীর মোকাম্মেল/ দূরের যাত্রা সৌভিক রেজা/ কষ্ট পেলে কাঁদবেন না : চিকিৎসাপত্র ১ মোস্তফা তারিকুল আহসান/ মৃত্যু ও জাদুবাস্তবতা সুহিতা সুলতানা/ খররৌদ্রের করাতে হাফিজ রশিদ খান/ উন্মূল মানুষের গল্প শেলী সেনগুপ্তা/ গোরা বাজারের কাছে সমরেশ মুখোপাধ্যায়/ লেলিহান সাধ সৌম্য সালেক/ হালনাগাদ রেজাউল কারীম/ স্বপ্নের চেয়ে বড় সুজন হাজারী/ নখের আঁচড়ে হিংস্রতা নাসরীন নঈম/ মৃতকে নিয়ে খিল্লি করতে নেই দেবাশিস লাহা/ দীপ্র অক্ষরেরা চাণক্য বাড়ৈ
চি ত্র ক লা
একাত্তরের উত্তাপ নিয়ে বীরেন সোমের চিত্রকলা জাহিদ মুস্তাফা
বেঙ্গল শিল্পালয়ে বেঙ্গল ইনস্টিটিউটের প্রদর্শনী : নগরনামা মোবাশ্বির আলম মজুমদার
কলাকেন্দ্রে আফ্রিদা তানজিম মাহির প্রদর্শনী : বিমূর্ত পরিত্রাণ বসন্ত রায় চৌধুরী
ধা রা বা হি ক উ প ন্যা স
অ্যামেলিয়া তিলোত্তমা মজুমদার
স্ম র ণ
ষাটের কবি হায়াৎ সাইফ : একটি উপক্রমণিকা ফয়জুল লতিফ চৌধুরী
চ ল চ্চি ত্র
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র-উৎসব ২৫ চ-ী মুখোপাধ্যায়
ব ই প ত্র
আলাপে-আলাপনে সোনার ফসল আখতার হুসেন
বিগত নভেম্বর মাসের ২৬ তারিখ ভোরে জীবনাবসান ঘটেছে কবি ও স্থপতি রবিউল হুসাইনের। স্থাপত্যচর্চা ও কাব্যসাধনার সোনালি আনন্দ বুকে নিয়ে একটি জীবন অতিবাহিত করেছেন তিনি; দুটি ক্ষেত্রেই তাঁর অর্জন প্রশংসাধন্য ও প্রশ্নাতীত। কালি ও কলমের এই সংখ্যায় একটি অংশ নিবেদিত হয়েছে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে। কবি রবিউল হুসাইনের নিজের লেখা কিছু কবিতা এবং কবি-স্থপতির স্মরণে রচিত নয়টি রচনা উপস্থাপিত হয়েছে এ অংশে তাঁর চর্চা ও জীবনযাপন সম্পর্কে কিছুটা আলোকপাতের উদ্দেশ্য নিয়ে।
চলে গেলেন নবনীতা দেবসেন। যাঁরা তাঁকে চিনতেন এবং তাঁর সাহিত্যকর্ম ও আলোকদীপ্ত অন্যান্য রচনার সঙ্গে পরিচিত ছিলেন, তাঁরা নিঃসংশয়ে অনুভব ও উপলব্ধি করেছেন তাঁর প্রতিভা ও প্রাণাবেগের আশ্চর্য শক্তি। নবনীতা দেবসেনকে নিয়ে লেখা কবি অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের একটি কবিতা ছাড়াও শ্রদ্ধাঞ্জলির এই পর্বে রয়েছে চারটি গদ্যরচনা, যা এই অসাধারণ প্রতিভাময়ী মানুষটির ব্যক্তিত্ব ও সৃষ্টিকে দীপ্ত করে তুলতে পারে বলে আমাদের মনে হয়।
উনিশ বছর পর দ্বিতীয়বার ‘ম্যান বুকার’ পুরস্কার পেলেন মার্গারেট অ্যাটউড। প্রথমবার পেয়েছিলেন ২০০০ সালে, তাঁর দ্য ব্লাইন্ড অ্যাসাসিন উপন্যাসের জন্য। এবারের উপন্যাসটির নাম ছিল দ্য টেস্টামেন্টস। এবার (২০১৯ সালে) অবশ্য পুরস্কারটি তিনি একা পাননি, ভাগাভাগি করে নিতে হয়েছে বার্নার্দিন এভারিস্টোর সঙ্গে। এ-সংখ্যায় মার্গারেট অ্যাটউডকে নিয়ে একটি প্রবন্ধ লিখেছেন প্রাবন্ধিক এম এ মোমেন। এছাড়াও পত্রস্থ হলো আন্দালিব রাশদীর অনুবাদকৃত বার্নার্দিন এভারিস্টোর একটি গল্প Ñ ‘আমার বাবার বাড়ি’।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.