সূ চি প ত্র

প্র ব ন্ধ
২৫ হেমাঙ্গ বিশ্বাস – আরেকবার বারবার – আবুবকর সিদ্দিক
২৯ সৌন্দর্য সন্ধানের পথক্রমা – সুধীর চক্রবর্তী
৩৪ নবান্ন : দেশকালের পরিপ্রেক্ষিত – সাগরিকা জামানী
৯৪ পদ্মা নদীর পার : রবীন্দ্রজীবন ও সাহিত্যের
অনবদ্য বাঁক – স্বাগতা গুপ্ত
ছো ট গ ল্প
৫৮ জিরোভাই – আবুল মনসুর
৬১ বন্ধুল – শচীন দাশ
৬৮ সবুজ আকাশ – পারভীন সুলতানা
৮১ নস্টালজিয়া – রতœমঞ্জুলিকা মুখোটি
৮৮ পাসওয়ার্ড – কাজী রাফি
চি ত্র ক লা
৯৭ রেখাচিত্রের নতুন মাইলফলক – দ্রাবিড় সৈকত
১০১ সত্তরের সাত চিত্রকর – জাহিদ মুস্তাফা

ধা রা বা হি ক  উ প ন্যা স
১১১ নদী কারো নয় – সৈয়দ শামসুল হক
১১৫ একটি মেয়ে – আফসার আমেদ

ক বি তা

৭৩-৮০
দুটি কবিতা (পাখিদের খাবারদাবার, মডেল) – অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত/ পর্যবেক্ষণ – আসাদ চৌধুরী/ এতোটা সরল তুমি – মুহম্মদ নূরুল হুদা/ কালো গোলাপ ও প্রবালদ্বীপের স্বপ্ন – নাসির আহমেদ/ মরুর যে-মেঘ – আমিনুর রহমান সুলতান/ দুটি কবিতা (মেয়ে তুমি বড় হচ্ছো, নারী) – দিলারা হাফিজ/ বাংলা ভাষা – কাজল চক্রবর্তী/ যেন কাঠকয়লা যেন তুষের অনল – তমিজ উদ্দীন লোদী/  বসন্তরজনীতে বসিয়া রচিত কবিতা – টোকন ঠাকুর/ এখানে নিদারুণ শীত – সৌভিক রেজা/  নীল কষ্টের বয়ান – দেলোয়ার হোসাইন
অ নু বা দ  গ ল্প

১০৫ গৃহবধূ – ইসমত চুঘতাই/ অনুবাদ : আন্দালিব রাশদী

বি দে শি  সা হি ত্য
১১৯ বিশাল প্রশান্তি : প্রশ্ন আর উত্তরেরা – ইয়েহুদা আমিহাইয়ের কবিতা – কুমার চক্রবর্তী

ব ই প ত্র
১২৫-১৩৪ হাসান শাহ্রিয়ার/  গৌতম নিয়োগী/ দেবেশ রায়/ কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর/ মধুপূর্ণা মুখার্জি/ হাবিব রহমান

 


কমলকুমার মজুমদার ছিলেন একাধারে সাহিত্যিক, চিত্রশিল্পী, সম্পাদক, নাট্য-নির্দেশক, অভিনেতা এবং আরো অনেক কিছু। এই বহুমুখী প্রতিভার মানুষকে কাছ থেকে দেখেছিলেন প্রশান্ত মাজী। আসন্ন জন্মশতবার্ষিক-উপলক্ষে তারই কিছু পরিচয় তিনি তুলে ধরেছেন ‘ক্রমে আলো নিভিতেছে’ নামক রচনায়। এতে ক্রমেই প্রস্ফুটিত হয়েছে কমলকুমারের সাংস্কৃতিক গুণাবলি এবং ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য।

১৮
জীবনানন্দ দাশ, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, বুদ্ধদেব বসু, বিষ্ণু দে, সঞ্জয় ভট্টাচার্য ও সমর সেনের প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথের বক্তব্য ও মনোভাব সম্পর্কে ‘রবীন্দ্রপ্রেরণায় ধন্য কবিগণ’ প্রবন্ধে আলোচনা করেছেন সরকার আবদুল মান্নান। উত্তরসূরিদের জীবনদৃষ্টি, রচনাভঙ্গি ও ভাষাপ্রয়োগে রবীন্দ্রনাথের মনে অনুকূল ও প্রতিকূল  যে-প্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিংবা যে-দোদুল্যমানতা দেখা দিয়েছিল, তারই তথ্যপূর্ণ এক বিশ্লেষণ আছে এতে।

৪২

বিশ্বনাগরিক একজন সাহিত্যিক, একজন চিত্রশিল্পী ও একজন বিজ্ঞানীকে সম্প্রতি হারিয়েছি আমরা। সেই সূত্র ধরে চিনুয়া আচেবের প্রতিভার ব্যাখ্যা দিয়েছেন কাজল বন্দ্যোপাধ্যায়, গণেশ পাইনের চিত্রকর্মের বিশ্লেষণ করেছেন নূরুজ্জামান কায়সার এবং জামাল নজরুল ইসলামের জীবন ও কর্মের পরিচয় তুলে ধরেছেন তাঁর অগ্রজতুল্য বিজ্ঞানী এ এম হারুন অর রশীদ।