সূ চি প ত্র

প্র ব ন্ধ

২১ অদ্বৈত মল্লবর্মণ : প্রাবন্ধিক ও সাহিত্য-সমালোচক  রহমান হাবিব
৭৭ নিজস্ব স্বরের সন্ধান  মোস্তফা তারিকুল আহসান
ছো ট গ ল্প
৪১ সেই এক মেঘনীল  রফিকুর রশীদ
৪৫ সম্পর্ক  অমিত নাগ
৫১ নিঃসঙ্গ একজন  সরকার মাসুদ
৫৫ কোলেটারাল  শঙ্কর সেনগুপ্ত
অ নু বা দ গ ল্প
৫৯ শেষ যাত্রা  মেহবুব আহমেদ
অ নু বা দ ক বি তা
৭৩ জি মেন্ড উয়োর কবিতা  তিতাশ চৌধুরী
চি ত্র ক লা
৮১ নিসর্গে অন্তর্হিত হৃদয় ও আনুষঙ্গিক  এস এম সাইফুল ইসলাম
৮৪ চিত্রপটে তারুণ্যের অাঁচড়  জাহিদ মুস্তাফা
৮৬ রঙের রেখায় স্বদেশের অাঁচড়  ইব্রাহিম ফাত্তাহ
ভ্র ম ণ
৮৮ আনন্দযজ্ঞে আমার নিমন্ত্রণ  আতিয়া ইসলাম এ্যানি
চ ল চ্চি ত্র
৯৩ তারেক মাসুদ : তাঁর লোকচলচ্চিত্র  সাজেদুল আউয়াল
ক বি তা

৬৫-৭২
রবীন্দ্র জপমন্ত্র  মুহম্মদ নূরুল হুদা/ ট্রেনে উঠে পড়েছি  ভূমেন্দ্র গুহ/ এবারের বৈশাখ : ১৪১৯  হায়াৎ সাইফ/ বাউল দুপুর  রাতুল দেববর্মণ/ বয়সী শিশু  কাজী রোজী/ তিনটি সনেট  ফরিদ আহমদ দুলাল/ মানুষজাতীয় পাখি  মনিকা রহমান/ পাখিদের নিয়ে বসো  দুলাল সরকার/ আড়াল সৌন্দর্য  মাহমুদ কামাল/ আফ্রোদিতির খোলা জানালা  শামসুল আরেফিন/ সে যেন  সেলিম মাহমুদ/ অন্ধকার  বিষ্ণুপদ রায়/ নীল ওড়নার ঘ্রাণ  চঞ্চল শাহরিয়ার/ এক আকাশ কবিতা লিখব  নাসরীন নঈম
ধা রা বা হি ক উ প ন্যা স
১০১ নদী কারো নয়  সৈয়দ শামসুল হক
১০৫ একটি মেয়ে  আফসার আমেদ
না রী
১১২ পুরাণের পঞ্চকন্যা : বাংলা সাহিত্য-সংস্কৃতিতে নবরূপায়ণ  পূরবী বসু
ম ঞ্চ না ট ক
১০৯ দৃশ্যকাব্য ভেলুয়া যেন জয়নুলের ছবি  কাজল রশীদ শাহীন
ব ই প ত্র
১২৯-১৩৫ আখতার হুসেন/ হামিদ কায়সার/ মোহাম্মদ আজম

লাতিন আমেরিকার স্পেনীয় সাহিত্যকে নিজের প্রতিভাবলে যাঁরা সমৃদ্ধ করেছেন, তাঁদের মধ্যে কার্লোস ফুয়েন্তেসের স্থান অতি উঁচুতে। কূটনীতিক, সাংবাদিক ও অধ্যাপক কার্লোস ফুয়েন্তেস ঔপন্যাসিকরূপে বিশ্বসাহিত্যে যে-মর্যাদার আসন লাভ করেছেন, মৃত্যু তা ছিনিয়ে নিতে পারবে না। সদ্যপ্রয়াত এই সাহিত্যিকের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদন করেছেন আলী আহমদ, সেইসঙ্গে আলোচনা করেছেন তাঁর সাহিত্যচর্চার পটভূমি। মাসুদুজ্জামান আলোচনা করেছেন ফুয়েন্তেসের একটি প্রধান উপন্যাস টেরা নোস্ত্রা নিয়ে। এছাড়া আন্দালিব রাশদী-অনূদিত সাক্ষাৎকারে এই লেখকের ব্যক্তিস্বরূপ উন্মোচিত হয়েছে।

৩০
জ্যোতিভূষণ চাকী ছড়া লিখেছেন, গান বেঁধেছেন; ছোটদের জন্য লিখেছেন, বড়দের জন্য লিখেছেন; অনুবাদ করেছেন, মৌলিক লেখা লিখেছেন। তাঁর অসাধারণ পান্ডিত্যের পরিচয় ধরা রয়েছে অভিধান-সংকলন ও সম্পাদনায়, সহজ করে বাংলা ব্যাকরণ-রচনায়, বাগর্থের আলোচনায়। আরেক অবিস্মরণীয় পন্ডিত রবীন্দ্রকুমার দাশগুপ্ত বলেছিলেন, সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের অবর্তমানে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য সম্বন্ধে শেষ কথা বলার অধিকার জ্যোতিভূষণেরই। তাঁর জীবন ও সাধনার মনোজ্ঞ পরিচয় দিয়েছেন অনির্বাণ রায়।

৩৭
মৌলিক চিন্তাপ্রসূত রচনা দিয়ে একদিন ঝড় তুলেছিলেন কাজী আবদুল ওদুদ। তাঁর সম্পর্কে গত চল্লিশ বছরে বাংলাদেশে, ভারতে ও পাশ্চাত্য জগতে যেসব আলোচনা হয়েছে, তার একটা খতিয়ান দিয়েছেন সাইফুল আলম। এসব রচনায় আছে সমাজতাত্ত্বিক ব্যাখ্যা, আছে নন্দনতাত্ত্বিক আলোচনা। লেখকদের মধ্যে যেমন প্রবীণ ও প্রাজ্ঞজন আছেন, তেমনি আছেন নবীন ও জিজ্ঞাসুজন। কাজী আবদুল ওদুদ, তাঁর সাধনা ও তাঁর কালকে বুঝতে সাহায্য করবে এই বিবরণ।