সেই সুখ

চঞ্চল শাহরিয়ার

 

তখনো রবীন্দ্রনাথে আচ্ছন্ন আমি

জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ির দোতলায়

হাফপ্যান্ট আর গেঞ্জি পরা কিশোরীর

কৌতূহল ভেঙে ভেঙে হাতে তুলে দিচ্ছি।

 

জোড়াসাঁকো, শিলাইদহের রবীন্দ্র-কুঠিবাড়ি

আর দক্ষিণডিহির বর্ষার দুপুর দিয়ে দিচ্ছি

ভালোবেসে কিশোরীর আঙিনায়।

 

সেই সুখ-সোহাগী কার্নিশে খেলা করে নিশিদিন।