তরুণ সান্যাল
সুবচনির নিকোবর ওঙ্গি হাঁসে বুড়ো আংলা দেখাচ্ছে গণেশ।
যাচ্ছ, যাও সাগরপার অবিন ঠাকুর ছবি লেখে বাংলাদেশে,
ওঁর দাদা গগন ঠাকুর ওমনি ছায়া আলোয় সিঁড়ি এঁকেছেন মাঠ গৌড়দেশ
কিংবা দশটা ব্যঙ্গ ছবি বঙ্গবাসী মরবে কুটোপাটিতে হেসে,
যেখানে বাপ্পাদিত্য সাঙনে দোলায় দুলেছে শোলাঙ্কি দুহিতা।
তারপর তো দিন গড়ায়, গণেশ বাপ্পা দেশ ছাপিয়ে রাজপুত সৈনিক,
শেষে ইন্তেকাল যবনী ঘরানা হবে গাম্ভারি কবিতা।
বাঁয়ে জুঁই ডাইনে হেনা জনা দেখেছে আর শ্মশানে সন্ন্যাসিনী ঠিক
ওই যেখানে বীর গেছেন হুনরাজা গায়েবি নিভিয়ে গেল জলে।
তাঁরাও কী কোথায় পল্লবীপুরে ভিল আঙুল কেটে দিয়েছে রাজটিকা
(দার্জিলিংয়ের ট্রেনে যাচ্ছ, যাচ্ছ তো যাচ্ছই, ট্রেকার বা জিপ পড়ে খোদলে
মারুতির পড়তে বসে গেলে রোদ পড়লে কাঞ্চনজঙ্ঘায় স্বর্ণশিখা)
দু’ভায়ের দুষ্টুমিতে ভারতজননী বসু মন্দিরে অাঁকেন নিবেদিতা
ওই যাঁকে নিয়ে নিরীখন, ‘মরণ মিলন’ রবিঠাকুর লিখেছেন সন্ন্যাসিনী সীতা।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.