জীবন একটাই

রাতুল দেববর্মণ

যখন বৈধ বিশ্বাসের ডানা ভেঙে পড়ে

শরীরের পলেস্তারা সব খসে যায়

তখুনি বুকের ভিতরে এসে

নীলকণ্ঠ পাখি ডানা ঝাপটায়

চেপে ধরে সময়ের নগ্ন অসুখ

বুকে লেগে থাকে ভোরের শিশির

যেন ডাকে মৌনী চিতা

সমন জারি করে ‘কাছে আয়’

 

সবাই কি আর জানে

জীবনের সব মানে –

শুধু তাকে কেউ নিয়ে যায়

নীরব নেশাভূত রাত্রির দিকে

কেঁপে ওঠে শৈশবের দিন

বহুরূপ মুখ ছন্দের বন্ধন

 

কাচের গুহায় অশান্ত আলো

মুখোশের আঁশগুলি ছড়িয়ে পড়ে