পিয়াস মজিদ
আর শোক নয়
কেননা নোটনের জন্য
অনেক শোক জমা করেছেন কবি।
এবার একটা কুয়াশার তরু
রোপণ করে চলি স্বপ্নের মাটিতে;
সেখানেও তো দেখি ফুল নয়, ফল নয়
ধরে থোকা থোকা মৃত্যুর মুশায়েরা।
তিন রমণী কবিকে ক্বাসিদা শোনায়,
সেই শ্রুতির অন্ধ-আলিম্পনের ভেতর
পার্থকে দেখেছি তীরের তীব্রতায়
জীবনকে পান করতে চুমুকে চুমুকে।
ঠিকই তো, এই ছেনাল সময়ে
ঘৃণার্ত ঘুঙুর ছাড়া সুন্দরীর পায়ে
আর কি ভূষণ মানায় বলো?
কবি, বিলয়ের বৃষ্টিতে ভিজে চললো
তোমার বাউল-হৃদয়।
আর দ্যাখো আমরা যমুনার পাড়ে
এই সংসার-সাগরে বসে
বেঁচে থাকার অভিশপ্ত রোদ্দুরে
খাক হয়ে যাচ্ছি কেমন!
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.