যামিনী! যামিনী!
এবড়োখেবড়ো দীর্ঘ পথ হেঁটে এসেছি
হাতছানি দিয়েছে হালা বট
কুঁড়েমির ছায়ালাগা কুঁড়েঘর!
আমি কিন্তু কোথাও থামিনি
দ্যাখো, আমিও তো কিছু দিয়েছি তোমাদের
ছোট একটা পেয়ালা উবুড় করে
রূপ ঢেলে দিয়েছি পোড়াগঙ্গার জলে
রং মাখিয়ে দিয়েছি জনপদের কোলাহলে
পাতায় পাতায়!
এখন টেপা পুতুলের স্তূপের কাছে মাথা রেখে
শূন্যের নীলের দিকে চোখ
আমি শুয়ে থাকি
বাঁশি মনে রাখি
আর কুমারের ঘাস ফুল পাতা;
যামিনী! যামিনী!
হৃদয়ের ছবি ভালোবেসে আমি
ভুবনডাঙার কাছে হয়ে আছি ঋণী।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.