ভোকাট্টা ঘুড়ির সাথে শকুন উড়ে এসে বসে শহরের
উপকণ্ঠে। পৃথিবীর ক্যানভাসজুড়ে আজ ধূর্ত চোখ
আর রক্তাক্ত দৃশ্যকাব্য। যারা মৌন হয়ে বসে আছে
সুদিনের আশায় তাদের আশার ওপর চুইয়ে পড়ে
শকুনের আহ্লাদ! অদ্ভুতভাবে পাশঘেঁষে বসে চিল
যেন ছোঁ মেরে নিয়ে যাবে জগৎসংসার ডোমেইন
দূরাগত ভালোবাসা উড়তে থাকে ঘরময়, হোস্টিং
এর নিচে স্তব্ধ হয়ে আছে বিশ্বাসের চাকা! অদিনে
কেউ কারো থাকে না কেবল লোভ ধীরলয়ে অশুভ
শক্তি হয়ে শুয়ে আছে পৃথিবীর ’পরে। এই আগুন
ছড়ানো দিনে যারা ভ্রমণে মাতে তাদের স্বভাবের
তারতম্য বুঝে ওঠা সুকঠিন। হতে পারে টোলের
মুগ্ধতা ক্লিন্ন যুবতীর মতোন তাই বলে যে ক্লীবত্ব হয়ে
অভিযোগ তোলে সে কি শেষ পৃথিবীর যাত্রীর কেউ?
বড় পরাধীন হয়ে আছি, আমার কি কোথাও যাবার
কথা ছিল? ক্ষণজন্মা ভোরে হয়তো একদিন আমিও
বেরিয়ে পড়বো পৃথিবীর পথে, পেছনে পড়ে থাকবে
স্মৃতি, মায়া আর দ্বিধাগ্রস্ত সম্পর্কের ঘেরাটোপ
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.