রনি অধিকারী

  • শূন্য থেকে শূন্যতায়

    সমস্ত শরীরে প্রার্থনার পরশ পেয়ে রাতকানা রাজহাঁসগুলো ছুঁয়েছে নিরন্তর স্তব্ধতাকে। জ্যোৎস্নার আড়ালে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে হাসতো কপোতাক্ষ জলের শান্ত সেই মেয়ে। এখন সে স্বপ্নের বুকে মাথা রেখে কান পেতে শোনে অন্ধকারে বৃষ্টির শব্দ … স্বপ্নীল মায়ার অবাধ চোখের সেই মেয়ে চেতনার চূড়ায় লাজুক নূপুর পায়ে, নিবিড় জ্যোৎস্নার ভেতর হেঁটেছিল শূন্য থেকে শূন্যতায় ভেসে।

  • সাম্যের পদাবলি

    এখানে মেঘের ছায়া কেড়ে নেয় তারাদের জ্বলজ্বলে মুখ নীড়হারা পাখিরাও অবিশ্রান্ত খুঁজে ফেরে সুখের ঠিকানা ধানশূন্য ক্ষেত দেখে হাহাকার করে ওঠে বাবুইর বুক, তথাপি হলুদ চোখে খুঁটে নেয় পড়ে থাকা সবুজাভ দানা। প্রেতের নগর পাড়ি দিয়ে আবারো যাবো স্বপ্নের নগরে অলীক নূপুর পায়ে ক্রমাগত নেচে যাবে পাহাড়ি বালিকা … ধ্যানমগ্ন ঋষি এক চোখে বুঝে গুণে…