তৃষ্ণাদুপুর

ও সূর্য যৌবন দাও, ঢেলে দাও আলোময় অতল ফাগুন।

শতাব্দীর দুঃখভরা গভীর বিষাদ দূর হয়ে যাক, দ্রুত –

শনশন ঝড়ের বেগে উর্বরা হাওয়ায়।

চরম সত্যের পথে যদি পাহাড়ের বাধা,

তবে কীভাবে যে ফুটবে ফুলের কুসুম!

ডানা মেলে দেখা দেবে পাখির ঝলক।

ছয়টি ঋতু কীভাবে যে গোপনেই গুছিয়ে ফেলে

তোমার তৃষ্ণাদুপুর!

ভাঙা বাসনায় যদি গ্রাস করে শরীরের জল –

তৃষ্ণার পৃথিবী ছুঁয়ে একবার দেহখানি কামনার গন্ধে ভাসে;

তবে কি বিলীন হয় সাধ!