এইসব নিঃসঙ্গতা

‘কোথাও কেউ নেই’ এইসব নিঃসঙ্গতা একদিন কবরের মতো শুয়ে রইলো। একটা শরীর শৈশবের দিকে গেল, একটা শরীর যৌবনের দিকে, সূর্য তার সমস্ত সৌন্দর্য নিয়ে লালটুকটুক মুখ করে ডুবে যেতে যেতে একবার ফিরেও তাকায়নি। সেইসব পথ আগের মতোই। সেই সব নদী। সেই সব গাছ। পাতাদের ঝরে যেতে দেখে সে-কবরটা শুয়েই রইলো। মোড়ে ঘোড়ার গাড়িটি স্থির। এইসব স্থিরতা কেটে গেলে তুমি জল থেকে একটি পদ্ম তুলে দু-হাতে নিয়ে উঠবে যেন তোমার হাতেই আমার নিস্তেজ শরীর। উঠে আসবে ভেজা পায়ের কাছে । তখন কি ভাঙবে না এইসব নিস্তব্ধতা? যেমন করে ডাঙায় রাখে সামান্য জলের মধ্যে কোনো জীবিত মাছ। আছড়ায় সশব্দ জীবনে।