সেই পাকুড়বৃক্ষ জেগে উঠুক। অপেক্ষায় আছি।
যে নিজের ছায়াশিল্প ভাসাতে ভাসাতে
শেষবার কেঁদেছিল বংশাইয়ের কোমল জলে।
কিংবা হয়তো ঘুমিয়ে পড়া এক ঈগলের গল্প শুনে যাওয়া
হঠাৎ মধ্যরাতে যে দুপুর দুপুর বলে চেঁচাতে চেঁচাতে
পৌঁছে গেছে অপরূপ মরূদ্যানের দিকে ।
সত্যিই জেনে গেছি কেউ নই আমি
শূন্যতা নিঙড়ানো নৈঃশব্দ্য ঘিরে যে আছে
ঘুমের আবহ নিয়ে মাতাল পতিত পুরুষের মতো
তার একাকিত্বে জ্বেলে দিয়েছি প্রমত্তা আগুনের কবর।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.