দর্পচূর্ণ

অবান্ধব দর্পে কেবলই একাকিত্বের ব্যাধি,
বিরান শীত-তাপে মর্মপীড়ারা ফিরে পায় খাস জায়গা।
ইথারের মাঝে মেঘের ঘনঘটা
লিখে ফেলে যত দেনা-পাওনার লহরি
জানতাম, একদিন তুমিও একা হবে!
অর্ঘ্য সাজিয়ে ডাকবে ঈশ্বরকে,
নীড়হারা বিহঙ্গের মতো
অঝোর নয়নে কাঁদবে।
সেদিন এক ফোঁটা জলও হয়ে উঠবে রুপার দানা!
দম্ভের আশকারায় কিছুই হারানোর থাকবে না –
ঈর্ষার নথিপত্রে নিয়মের অনিয়ম ভেঙেই দ্যাখো একবার।