পেটমোটা বাড়ি

পেটমোটা বাড়িটার দোষ ছিল না কোন তবু সবসময় মনে হতো মায়েরা আলাদা হয়ে কোথাও চলে গেলে পারতেন …

এইরকম একটা মনে হওয়া নিয়ে বেড়ে উঠতে উঠতে প্রেমিকদের সাথে বাবারা মিলে যেতে থাকেন। দশক দশক পরের পুরুষও কী প্রাচীন অর্বাচীন ওই আদিম পুরুষেরই মতো – ভাবতে ভাবতে প্রেমিক ছাড়তে ছাড়তে আমরা বড় হতে থাকি …

মায়েরা ততদিনে রয়ে সয়ে আধেক জনম কাটিয়ে দিয়েছেন … মায়েদের রোগ শোকে বিভ্রম জাগে … বাবাদের কাতর হওয়া বারণ ছিল বলে কঠোরতার পাশে ক্লান্ত শ্রান্ত চোখেরা পড়ে থাকে …

একটা ঘ্রাণ ঘুরতে ঘুরতে হাসপাতালে মিশে যেতে থাকে ক্রমশ!