পেটভর্তি ভাত খাওয়ার বদলে তুমি মাথাটা চিবাও।
দেখো, কত শৈশব ঢুকে পড়ে ক্ষুধার পেটে।
কত জল পুড়ে যায় হাওয়ার তল্লাটে – হলুদ ফুলের তালকানা ক্রিয়ায়।
অপরাধের রুমাল কেটে বের করে আনি প্লেটভর্তি ক্ষয়িষ্ণু জীবন।
অথচ ভদ্রতার পকেট ভরে ওঠে-না-পাওয়ার করতালি ঘেঁটে –
ভাঙনের ঘাড় মটকে। ফুলে-ফেঁপে ওঠা মুরগির আস্ত পাখনা
সাবাড় হয়েছে – বেপরোয়া পেটের ভেতর। ইতোমধ্যে খবর এসেছে –
চাঁদ এসে নগ্ন হয়ে পড়ে আছে ভাতের থালায়। সে-নাকি ফেঁপে ওঠা ঢেউ।
তবে কি গ্রিলের পেট চোখের ভেতর দিয়ে ম্যাজিক দেখায়!
নাকি ম্যাজিক উপুড় হয়ে পড়ে থাকে চাঁদেরই ভেতর।
আসলে বলতেই চাইনি! তবুও বলতে থাকি, ক্ষুধার্ত প্ল্যাকার্ডে –
পেটের অপর নাম মরণ। যার কাছে বিস্তীর্ণ ক্ষুধা ছাড়া আর কিছুই নেই।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.